আতাউর রাহমান নাটোর জেলার এক অজপাড়া গ্রাম বিলাশপুর। এই গ্রামে বাস করতেন আব্দুল মতিন, এক সাধারণ কৃষক, কিন্তু এক অসাধারণ পিতা। তাঁর পরিবারে স্ত্রী রহিমা বেগম, বড় ছেলে রাসেল এবং
হাসান হাফিজ নিঃসঙ্গতা জ্বেলে জ্বেলে অন্ধকারে পথ চলে কবি নৈঃসঙ্গ্যই তার ধ্যান আরাধনা সাধনার সিদ্ধি ও সুন্দর! একাকিত্ব, নিঝুম রোদন শিল্পতৃষ্ণা একবুক হাহাকার অতৃপ্তি ও অপমান কাঁটাগুল্ম তার অম্লজান ও
জিয়া সাঈদ ছেঁড়া পালের মতো মা’র আঁচল ওড়ে যেতে যেতে ঘুরে ঘুরে দেখি বাড়ির শেষে বিচল ঝাউয়ের নিচে আরেকটা ঝাউ হয়ে মা দাঁড়িয়ে আছে নায়রের নাও থেকে দুটি ভেজা চোখ
ইতাদরি ইউজি অধ্যায় ১: ধুলিপুরÑসোনালি সাঁঝের গ্রাম ধুলিপুর ছিল এক নিঃশব্দ কল্পনার গ্রামÑনদীর কিনারে দাঁড়িয়ে থাকা বাঁশঝাড়, ধানের খেতে বাতাসের হেলানো ঢেউ, আর ভোরবেলা কাক-ডাকা মধুর নীরবতা। এ গ্রামের মানুষ
কবির রহমান ধর্ম-জাতি, ভাষা ভিন্ন, তবু আমরা একে অন্যের আপন। হৃদয়ে বাজে একতাই গান, ভুলে যাই বিভেদের বয়ান। হাতে হাত রেখে চলি, ভালোবাসার সুরে জাগে ঢ়ুলি। কেউ হিন্দু, কেউ বা