• শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৬:৩৭
/ সাহিত্য
ইতাদরি ইউজি অধ্যায় ১: ধুলিপুরÑসোনালি সাঁঝের গ্রাম ধুলিপুর ছিল এক নিঃশব্দ কল্পনার গ্রামÑনদীর কিনারে দাঁড়িয়ে থাকা বাঁশঝাড়, ধানের খেতে বাতাসের হেলানো ঢেউ, আর ভোরবেলা কাক-ডাকা মধুর নীরবতা। এ গ্রামের মানুষ আরো....
রেজাউল করিম রোমেল কি হবে আর মনে রেখে,- সুখেই তো আছ। সুখের সংসার,সরকারী চাকরিজীবী স্বামী, তোমার শ্বশুর বাড়ীর লোকজন নাকি তোমাকে অনেক ভালোবাসে এবং যতœ-ও করে। তোমার স্বামী-ও তোমাকে নাকি
মোশতাক আল মেহেদী কথা ছোট হতে হতে বিন্দুতে ঠেকেছে এটা মন্দ নয়, কথা বলার লোক তো নেই সবাই টাকার গল্প বলে। হুশ থাকে না কী
জিয়া সাঈদ যেখানেই থাকি – উজানে, উত্তাল পাথারে এমনকি জীবন যখন সবুজ মুখোশের অধীন বাতাসে ভায়োডিন আর মৃত্যু মৃত্যু গন্ধ তখনও তটভূমে তুমি কী দিব্যি – জ্বেলে রাখো মায়াবী
ডোরোরো সবুজে মোড়া সোনার দেশ, বাংলা মায়ের ভালোবেস। পাখির কলরব গায় গান, মাটির গন্ধে মেলে প্রাণ। পদ্মা-মেঘনা যমুনা বয়, স্মৃতির পাতায় রক্তের ক্ষয়। একুশে ফেব্রু, মুক্তির রণ, বীরের রক্তে লেখা
পল মুয়াদ্দিব তালহার জীবনে কোনো কিছু হঠাৎ আসে না। তার জীবন ছিল ঢেউহীন পুকুরের মতোÑএকঘেয়ে, নিশ্চুপ। সে ছিল চুপচাপ, বইপ্রেমিক, আকাশ দেখতে ভালোবাসত, কিন্তু বন্ধুদের আড্ডা, খেলা কিংবা প্রাণবন্ত জীবনের
মোশতাক আল মেহেদী কখনো অপেক্ষা কখনো বা ইচ্ছেঘুড়ি, এসব নিয়েই সময় দাঁড়ায় মাটির কাছাকাছি, ভালো থাকো আনন্দ
জিয়া সাঈদ ঘোলাটে শহরে শিকারির চোখ দেখি সিঁড়ি খোঁজা পা দেখি কোথাও আর কোনো ধ্রুবের দৃষ্টান্ত দেখি না কোনো সংশপ্তক দেখি না শুধু সিঁড়ি খোঁজা পা দেখি কচলানো হাত দেখি
https://www.kaabait.com