বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...
/ সাহিত্য
হুমায়ূন মালিক মা যখন হাসপাতালে যেত তখনো প্রতিবারই আমাকে বলে যেত অথচ যখন ও একেবারেই গেল তখন আমাকে যে কিছুই বলে গেল না! বলে কী করে – এ-কথা তাকে কী আরো....
আবু জাফর মহিউদ্দীন আমার হৃদয়ে ভুবনে বহিছে উজ্জল বর্ণমালা, যেই বর্ণের স্মৃতিবাণী ঘিরে একুশ এনেছে মেলা। একুশ দিয়েছে তরুণ হৃদয়ে সাহস দীপ্ত ও প্রাণ, বাংলার মাটি রক্ষতে ভূমি বিলে দিতে
মোঃ নজরুল ইসলামঃ  রহিমার চোখে এখনো ভাসে সেই ছবি—বাবা আর মায়ের হাত ধরে কলেজের প্রথম দিনে যাওয়া, আকাশে তখন শরতের নীলিমা। আজ থেকে ঠিক এক বছর আগেও তাদের পরিবারে হাসির
মাহফুজ রেজা নয় তো এটা কৌতুক বিয়ে তে চায় যৌতুক, মেয়ে পক্ষ বাঁধলো সব চারিদিকে কলরব। উচিত শিক্ষা একেই বলে দেখছে সবাই দলে
নাহার মনিকা জীবনে একবারই দুপুরবেলা ঘুমে চোখ লেগে এসেছিল জামিলা বেগমের। সে-ঘটনা যে সারাজীবন বিষাক্ত দুঃস্বপ্ন হয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘুরবে, কে জানতো! শরীরে যৌবন ঢ়ুকি ঢ়ুকি করছে সময়েও তার ঘুম
মোঃ আব্দুল মজিদ এনডিসি এসো আজ আকাশ দেখি এসো কিছু রোদ্দুর মাখি কিছু ধুলা অঙ্গে লাগাই যদি কিছু সুখ খুঁজে পাই এসো জীবনের বাহিরে যেথা আকাংখা নাহিরে দূর সীমান্তে দৃষ্টি
শান্তনূর তখনও ফাগুনের আগুন সেভাবে লাগেনি পলাশের ডালে। কৃষ্ণচূড়ার সবুজ পৃথিবী ভরে ওঠেনি রক্তের মতন লালে। তখনই রাজপথ রঙিন হয়ে উঠেছিল শহিদি আর্তনাদে। পিচঢালা পথ, সবুজ ঘাস চমকিত লবনাক্ত রক্ত
জিয়া সাঈদ হয়তো কোনো ডাক দাবিতে সংঘের জাহাজ ভিড়বে আবার দু-একদিন কোরাস কল্লোল – রঞ্জনের রাত আবার রুমাল উড়াতে উড়াতে চলে যাবে দীর্ঘ অন্তরালে এই যে শব্দপ্রদীপ জ্বেলে যাচ্ছি পাতায়