বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ১০:৪১ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...
/ সাহিত্য
জিয়া সাঈদ নিজ্ঝুমে মৃত্যু এসে শুয়েছিল পাশে জেগে উঠে আর তাকে দেখছি না আলো বুঝি সহ্য হয় না তার শুধু অন্ধকার শুধু আরো....
সন্তোষ ঢালী ঘেউ ঘেউ ঘেউ, মিয়াঁও মিয়াঁও মিয়াঁও, কিঁউ কিঁউ কিঁউ কিচ্ কিচ্ চক্ এরকম ডাকাডাকির শব্দ। ডাক্তারের চেম্বারের সামনে বসে বেশ কয়েকজন রোগী, রোগীর সঙ্গী। অপেক্ষমাণ। সকলের সঙ্গেই শিশু
হুমায়ূন মালিক মা যখন হাসপাতালে যেত তখনো প্রতিবারই আমাকে বলে যেত অথচ যখন ও একেবারেই গেল তখন আমাকে যে কিছুই বলে গেল না! বলে কী করে – এ-কথা তাকে কী
জন সুমিত দেউরি চোখ থেকে চশমাটি নামিয়ে কিছুক্ষণ চেয়ে থাকেন তিনি চশমার দিকে। তারপর পাঞ্জাবির পকেট থেকে নরম কাপড়টি বের করে খুব যত্ন করে পরম মমতায় চশমার কাচ-দুটি ঘষে ঘষে
লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল দর্শণ শোভন সুমধুর ভাষণ দৃষ্টি নন্দন তোমার আকর্ষণ, সুকেশী মিতভাষী হাসিখুশি প্রিয়ভাষী দিবানিশি রাশি রাশি। আকাশের উদারতা, সাগরের গভীরতা ফাল্গুণের বনলতা, বাতাসের নীরবতা চলমান তোমার
আবু জাফর মহিউদ্দীন আমার হৃদয়ে ভুবনে বহিছে উজ্জল বর্ণমালা, যেই বর্ণের স্মৃতিবাণী ঘিরে একুশ এনেছে মেলা। একুশ দিয়েছে তরুণ হৃদয়ে সাহস দীপ্ত ও প্রাণ, বাংলার মাটি রক্ষতে ভূমি বিলে দিতে
মোঃ নজরুল ইসলামঃ  রহিমার চোখে এখনো ভাসে সেই ছবি—বাবা আর মায়ের হাত ধরে কলেজের প্রথম দিনে যাওয়া, আকাশে তখন শরতের নীলিমা। আজ থেকে ঠিক এক বছর আগেও তাদের পরিবারে হাসির
মাহফুজ রেজা নয় তো এটা কৌতুক বিয়ে তে চায় যৌতুক, মেয়ে পক্ষ বাঁধলো সব চারিদিকে কলরব। উচিত শিক্ষা একেই বলে দেখছে সবাই দলে