বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩৭ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...
/ সাহিত্য
রেজাউল করিম রোমেল কি হবে আর মনে রেখে,- সুখেই তো আছ। সুখের সংসার,সরকারী চাকরিজীবী স্বামী, তোমার শ্বশুর বাড়ীর লোকজন নাকি তোমাকে অনেক ভালোবাসে এবং যতœ-ও করে। তোমার স্বামী-ও তোমাকে নাকি আরো....
ডোরোরো সবুজে মোড়া সোনার দেশ, বাংলা মায়ের ভালোবেস। পাখির কলরব গায় গান, মাটির গন্ধে মেলে প্রাণ। পদ্মা-মেঘনা যমুনা বয়, স্মৃতির পাতায় রক্তের ক্ষয়। একুশে ফেব্রু, মুক্তির রণ, বীরের রক্তে লেখা
পল মুয়াদ্দিব তালহার জীবনে কোনো কিছু হঠাৎ আসে না। তার জীবন ছিল ঢেউহীন পুকুরের মতোÑএকঘেয়ে, নিশ্চুপ। সে ছিল চুপচাপ, বইপ্রেমিক, আকাশ দেখতে ভালোবাসত, কিন্তু বন্ধুদের আড্ডা, খেলা কিংবা প্রাণবন্ত জীবনের
মোশতাক আল মেহেদী কখনো অপেক্ষা কখনো বা ইচ্ছেঘুড়ি, এসব নিয়েই সময় দাঁড়ায় মাটির কাছাকাছি, ভালো থাকো আনন্দ
জিয়া সাঈদ ঘোলাটে শহরে শিকারির চোখ দেখি সিঁড়ি খোঁজা পা দেখি কোথাও আর কোনো ধ্রুবের দৃষ্টান্ত দেখি না কোনো সংশপ্তক দেখি না শুধু সিঁড়ি খোঁজা পা দেখি কচলানো হাত দেখি
মোশতাক আল মেহেদী এখন এখানে সাদা কালো খুব মাখামাখি জানি না কখন রোদে ফর্সা হবে পুরণো ধাঁচেই মাঝেমধ্যে বলি অসুখে পেয়েছে নাকি সেটাই আসলে সুখ! এসব কথার পিছনে অনেক কথা
জিয়া সাঈদ যেতে যেতে সামনের সারি ফাঁকা হতে থাকে পাশ থেকেও হঠাৎ কেউ পড়ে যায় খাদে সঙ্গীসাথী কাঁদে বিমূঢ় বিথান থাকে কিছুদিন তারপর দায় দাবি, পৃথিবীর পুনঃ পুনঃ ডাকে আবারো
মোশতাক আল মেহেদী ধূলা নিয়ে খেলা করে বায়ু তাকে ছোটবেলা মনে করে দেখি আঁকিবুকি ছায়া এলোমেলো বালক বালিকা সব চখা চখি! কত নাম বুকে রাখে মাটি ছেলেবেলা মেয়েবেলা সব বিকেলের