সর্বশেষ :
অক্টোবরে সড়কে ৪২৩ প্রাণহানি, বিআরটিএর পরিসংখ্যানে বেড়েছে উদ্বেগ ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেবেন প্রায় ১২ কোটি ৭৭ লাখ নাগরিক রাজধানীতে প্রতি মাসে গড়ে ২০ হত্যা: ডিএমপি বাংলাদেশে শ্রম আইন সংশোধনে গেজেট জারি, ট্রেড ইউনিয়নে নতুন বিধান সংকটে থাকা ৫ ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে আইনি চ্যালেঞ্জ, হাইকোর্টে রিট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়ে পাইকগাছায় বিএনপির মিছিল ও মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা  শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে বাগেরহাটে মিস্টি বিতরণ বিমান প্রতিরক্ষা সহায়তা চাইতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি চীনের এক বক্তব্যে জাপানের পর্যটন খাতে শেয়ারে দরপতন ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহত কমপক্ষে ১৮, নিখোঁজ অনেক
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:০৪ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

নতুন রেকর্ড গড়লো বাহুবলী

প্রতিনিধি: / ৪২ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫

ঐতিহাসিক কাহিনী ভিত্তিক গল্পে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘বাহুবলী দ্য এপিক’। প্রভাস-আনুশকা শেঠি জুটির ছবিটি তার পুনঃমুক্তির প্রথম সপ্তাহান্তে দর্শক ও বাণিজ্যে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। ভারত থেকে প্রায় ২৭ কোটি রুপি আয় করেছে চলচ্চিত্রটি। বিদেশ থেকে এসেছে প্রায় ১০ কোটি রুপি। ফলে বিশ্বব্যাপী প্রথম সপ্তাহান্তে মোট আয় দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩৭ কোটি রুপি। এটি ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে পুনঃমুক্তির ক্ষেত্রে সর্বাধিক আয়ের রেকর্ড। পূর্বের রেকর্ডটি ছিল ‘সানাম তেরি কাসাম’ ছবির। সেটি ভারত থেকে ১৯ কোটি রুপি আয় করেছিল। বাহুবলী চলচ্চিত্রটির অধিকাংশ ব্যবসা এসেছে মূল তেলেগু সংস্করণ থেকে। সেখানে হিন্দি ও তামিল ভাষায় ডাব করা সংস্করণগুলো তুলনামূলকভাবে মাঝারি পারফরম্যান্স করেছে। তেলেগু রাজ্যগুলো থেকে এককভাবে প্রায় ১৫ কোটি ১০ লাখ রুপি আয় হয়েছে। প্রথম দিনের পরে আয় কিছুটা কমে যায়। দ্বিতীয় দিনে ৮ কোটি এবং রবিবারে প্রায় ৩ কোটি রুপি হয়েছে। তবুও, অন্যান্য তেলেগু পুনঃমুক্তির তুলনায় এটি ভালো। কারণ সাধারণত সেগুলো একদিনের জন্য প্রদর্শিত হয়। কিন্তু এখানে পুরো সপ্তাহান্তে আয় হয়েছে। বাণিজ্যে কিছু ধীরগতির কারণে এখন নিশ্চিত নয় যে ‘বাহুবলি দ্য এপিক’ ভারতীয় পুনঃমুক্তির ইতিহাসে সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র ‘সানাম তেরি কাসাম’-কে (৪০ কোটি টাকা) অতিক্রম করতে পারবে কি না। এই ধীরগতির কারণে ‘পুষ্পা ২’ ভারতের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রের খেতাব বজায় রাখতে সক্ষম হবে। ‘বাহুবলী দ্য এপিক’ ছবিটি আঞ্চলিক বাজারে এপি/টিএস থেকে ১৫ কোটি ১০ লাখ, নিজাম থেকে ৮ কোটি ৫০ লাখ, সিডেড থেকে ১ কোটি ৬০ লাখ, আন্ধ্রা থেকে ৫ কোটি, কর্ণাটক: ৩ কোটি ৪০ লাখ, তামিলনাডু-কেরালা থেকে ৩ কোটি ও ভারতের অন্যান্য অঞ্চল থেকে আয় করেছে ৫ কোটি ২৫ লাখ রুপি। বিদেশের মধ্যে উত্তর আমেরিকা থেকে ৭৫ লাখ ডলার ও বিশ্বের অন্যান্য অংশ থেকে ৪০ লাখ ডলার আয় করেছে।


এই বিভাগের আরো খবর