সর্বশেষ :
এসপি রশিদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় : মোরেলগঞ্জে ১৯ বছর পরে উৎসব মুখর   পরিবেশে অভিভাবক সদস্য নির্বাচন বাড়ি ফেরা হলো না ভিক্ষুক সোহরাব আলীর- সড়ক দুর্ঘটনায় মর্মান্তিক মৃত্যু পাইকগাছায় বিদ্যালয়ের পাশে পোল্ট্রি ফার্মে দুর্গন্ধে পাঠদান ব্যাহত — প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি নার্সিং প্রশাসন একীভূতকরণের প্রতিবাদে পিরোজপুরে মানববন্ধন জাল স্বাক্ষরে পদত্যাগপত্র তৈরীর অভিযোগ, বাতিল হয়েছে এমপিও ১৫ বছর ধরে নীজ কর্মস্থল থেকে বিতাড়িত অধ্যক্ষ দিদারুল ইসলাম বাগেরহাটে পৌর যুবদলের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা মোরেলগঞ্জ শ্রমিক  দলের  সাধারণ সম্পাদকের  পিতার ইন্তেকাল আফগানিস্তানকেভারতের‘দালাল‘বললেনপাকিস্তানেরমন্ত্রী টমেটোর পর পেঁয়াজেরবাজারেআগুন, চরম ভোগান্তিতেপাকিস্তানের ক্রেতারা মোরেলগঞ্জে পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব বৃদ্ধের ওপর হামলা: দাড়ি টেনে ছেঁড়ায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, ন্যায়বিচার দাবি এলাকাবাসীর
শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:০৫ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

গাজার শিশুরা সংঘাতে চরম মূল্য দিয়েছে

প্রতিনিধি: / ১৭২ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৫

বিদেশ : এক বছরের বেশি সময় ধরে গাজা যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি হতাহত হয়েছে নারী এবং শিশুরা। অবরুদ্ধ এই উপত্যকাকে এক ধ্বসস্তূপে পরিণত করেছে ইসরায়েল। সেখানে মসজিদ, হাসপাতাল, স্কুল, আবাসিক ভবন এমন কোনো স্থান বাকি নেই যেখানে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালায়নি। খবর আল জাজিরার। গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসে এখন পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন রামজি নামের এক ফিলিস্তিনি। তিনি বেইত হানুনের বাসিন্দা। গাজা সংঘাতে কী কঠিন সময় পার করেছেন সেই বর্ণনা দিয়েছেন রামজি। বেইত হানুনে ইসরায়েলি হামলায় সবকিছু হারিয়েছেন রামজি এবং তার পরিবার। একেবারে নিঃস্ব হয়ে তারা জাবালিয়ায় চলে যান। সেখান থেকে নুসেইরাত শরণার্থী শিবির, এরপর রাফা এবং সেখান থেকে খান ইউনিসে আশ্রয় নেন তারা। রামজি বলেন, আমরা সবকিছু হারিয়েছি। আমাদের আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। আমরা এখন হামাস সিটির পূর্বাঞ্চলে একটি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছি। রামজির দুই সন্তানই বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগছে। তিনি বলেন, আমাদের আর কিছুই নেই, পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই, খাবার নেই। আমরা প্রচণ্ড শীতের মধ্যে কষ্ট পাচ্ছি। গত রাতে ভারী বৃষ্টিতে সবকিছু তলিয়ে গেছে। আমরা কষ্ট পাচ্ছি। রামজি বলেন, দিনশেষে আমাদের সন্তানদের চরমমূল্য দিতে হয়েছে। আমরা জানি না যে এখন কী করবো। গাজায় যুদ্ধবিরতি চলছে। কিন্তু এমন এক পর্যায়ে এসে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে যখন ফিলিস্তিনিরা পুরোপুরি নিঃস্ব। তাদের হারানোর আর কিছু বাকি নেই। তাদের মাথার ওপরের ছাদ, পায়ের নিচের মাটি, খাবার সবকিছুই কেড়ে নিয়েছে দখলদার বাহিনী। এক বছরের বেশি সময় ধরে গাজার সংঘাতে ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেখানে ৪৭ হাজার ১০৭ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ১ লাখ ১১ হাজার ১৪৭ জন।


এই বিভাগের আরো খবর