সর্বশেষ :
আইএল টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির দৌড়ে মুস্তাফিজ বসুন্ধরা কিংসকে প্রথম হারের তেতো স্বাদ দিল পুলিশ এফসি জুমার-ঊর্মির দারুণ পথচলা থামল ফাইনালের হারে হজের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের লড়াই ভারতের বিশ্বকাপ দলে নেই গিল পাইকগাছা–কয়রা; বহু প্রতিশ্রুতির উপকূল এখনো বঞ্চনার ঢেউয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাটের চারটি আসনের দুই আসনে বিএনপির প্রার্থী চূড়ান্ত লক্ষ্ণীপুরে বিএনপি নেতার ঘরে তালা দিয়ে আগুন: ঘুমন্ত শিশু নিহত, দগ্ধ ৩ ধর্ম নিয়ে কটূক্তির ঘটনায় হত্যা করে লাশ পোড়ানো, গ্রেপ্তার ৭ নিথর দেহে দেশে ফিরলেন ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষ বিদায়
রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৫০ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

‘চাকরি অধ্যাদেশ’ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

প্রতিনিধি: / ১০৮ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে বৃহস্পতিবারও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সকাল ১১টার দিকে তারা সচিবালয়ের ৬ নম্বর ভবনের সামনে বাদামতলায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। পরে মিছিলটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নতুন ভবনের নিচে গিয়ে সমাবেশে রূপ নেয়। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয় ‘বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম’। সংগঠনটির কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবীর ও মো. নুরুল ইসলাম এবং কো-মহাসচিব মো. নজরুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতারা বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন। বিক্ষোভ সমাবেশে কর্মচারীরা ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘মানি না মানবো না, ফ্যাসিবাদী কালো আইন’ প্রভৃতি স্লোগান দেন। সমাবেশে নুরুল ইসলাম বলেন, আমরা এই কালো আইন বাতিল চাই। পাশাপাশি ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও ফ্যাসিবাদের দোসর কর্মকর্তাদের অপসারণও আমাদের দাবি। তিনি জানান, দেশের আটটি বিভাগে এই দাবিতে সম্মেলনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বাদিউল কবীর বলেন, যতদিন না অধ্যাদেশটি সম্পূর্ণভাবে বাতিল হচ্ছে, ততদিন আমাদের আন্দোলন চলবে। কো-মহাসচিব নজরুল ইসলাম জানান, আইন উপদেষ্টার নেতৃত্বে গঠিত একটি কমিটি অধ্যাদেশ সংশোধনের সুপারিশ করতে পারে বলে তারা শুনেছেন, তবে তা তারা মেনে নেবেন না। উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২৫ মে জারি করা ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এ বলা হয়েছে, চার ধরনের শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধে বিভাগীয় মামলা ছাড়াই শুধুমাত্র কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে চাকরিচ্যুত করা যাবে। এর আগে ২২ মে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন হয়। এরপর থেকেই সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আইনটি বাতিলের দাবিতে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন করে আসছেন। তারা একে ‘নির্বিচার ও দমনমূলক কালো আইন’ বলে অভিহিত করছেন।


এই বিভাগের আরো খবর