সর্বশেষ :
ট্রাইব্যুনাল জিয়াউলের বিরুদ্ধে শতাধিক গুম-খুনের অভিযোগ আমলে নিলেন ছাব্বিশের অমর একুশে বইমেলা শুরু ২০ ফেব্রুয়ারি, চলবে ১৫ মার্চ ছেঁড়া নোট ব্যাংক না নিলেই ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক হাদিকে হত্যাচেষ্টা, হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও ভুয়া নম্বর প্লেট উদ্ধার চিকিৎসা নিতে পারছেন খালেদা জিয়া, শারীরিক অবস্থা আগের মতোই স্থিতিশীল পাইকগাছায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত  পাইকগাছায় নারীদের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  পাইকগাছায় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে শিখন কর্মশালা অনুষ্ঠিত  বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ করেন কেন্দ্রীয় তাঁতীদল নেতা ড. কাজী মনির জামায়াত ইসলামীর আলোচনায় সভায় বক্তারা:  আধিপত্যবাদি শক্তির বিরুদ্ধে জাতীকে ঐক্য বদ্ধ ভাবে লড়াই করতে হবে
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:২৫ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

গ্লুকোমা অন্ধত্বের অন্যতম কারণ

প্রতিনিধি: / ২৬১ দেখেছেন:
পাবলিশ: রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪

স্বাস্থ্য: বাংলাদেশ গøকোমা সোসাইটির উদ্যোগে দেশব্যাপী আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গবেষণা পদ্ধতি মেনে গ্লুকোমা রোগের ওপর জরিপ করা হয়েছে। অপ্রকাশিত এই গবেষণায় পাওয়া গেছে, দেশে ৩ শতাংশের বেশি মানুষ গ্লুকোমায় আক্রান্ত। এদের মধ্যে প্রতি ১০ জনে একজন শুধু চিকিৎসার আওতায় আছে। অন্যরা এখনো চিকিৎসা শুরু করেনি বা নিজেরাও জানতে পারেনি। গøকোমা রোগে অনুভব করার মতো তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না। ফলে কাউকে বোঝানোই মুশকিল যে আপনার গøকোমা রোগের আশঙ্কা আছে। চোখ দেখে অনেক সময় রোগ নির্ণয় করা যায়, কখনো খানিকটা সন্দেহ করা যায়। যখন পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যায় না, তখন কিছু টেস্ট করাতে হয়। আবার গøকোমা আছে নিশ্চিত হলে কিছু টেস্ট করাতে হয় রোগের গতিবিধি বোঝার জন্য। কত বছর বয়সে হতে পারে? গøকোমা যেকোনো বয়সেই হতে পারে। নারী বা পুরুষে তেমন ভেদাভেদ নেই। এই রোগ দৃষ্টির জন্য নীরব ঘাতক। কয়েক রকমের হয়। একটি বা দুটি ধরনের ক্ষেত্রে অল্পস্বল্প ব্যথা হয় চোখে, চশমায় স্বস্তি পাওয়া যায় না, রাতের বেলা বা অল্প আলোতে দেখা যায় না। এই রোগে একবার অন্ধ হয়ে গেলে আর কখনোই দৃষ্টি ফিরে পাওয়া যায় না। তবে রোগী একেবারে হঠাৎ করে অন্ধ হয়, তা-ও না। প্রায় ৪০ শতাংশের বেশি ক্ষয়ক্ষতি হলে তখন একটু একটু করে রোগী নিজে বুঝতে পারে।
লক্ষণ ও প্রতিকার
অনেকেই বুঝতে চায় যে কী খেলে, কিভাবে ঘুমালে, কিভাবে চললে গ্লুকোমা হবে না অথবা কিভাবে বাড়িতে বসে বুঝবে যে গ্লুকোমা হয়েছে এবং এর প্রাথমিক লক্ষণ কী কী। গ্লুকোমার লক্ষণ ও প্রতিকার নিয়ে যতই আলোচনা করা হোক না কেন, নিজে নিজে বোঝার মতো তেমন কিছু নেই। তাই বারবার চোখ পরীক্ষা করাতে হবে। ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। ঝুঁকি এড়াতে বছরে একবার চোখের ডাক্তারের কাছে গিয়ে গ্লুকোমা আছে কি না তা পরীক্ষা করাতে হবে। চোখের প্রেসার মেপে অথবা অপটিক ডিস্ক দেখে সন্দেহ হলে গøকোমা থাকার কথা জানাতে পারেন চোখের ডাক্তার। প্রয়োজন অনুযায়ী তিনি চিকিৎসা শুরু করবেন অথবা আপনাকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণের তালিকায় রাখবেন।


এই বিভাগের আরো খবর