শনিবার এমনটি জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
সংবাদ সম্মেলনে গাজীপুর র্যাব-১-এর কোম্পানি কমান্ডার এসপি কে এম এ. মামুন খান চিশতী জানান, “স্বাধীন এই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বাধীন ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলেও জানায় র্যাব। ছিনতাইয়ের ভিডিও ধারণ করার কারণে তুহিনকে হত্যা করা হয়।”
সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যাকাণ্ডে মোট ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে মহানগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এর আগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচজনকে আটক করে পুলিশ; তারা বাসন থানায় রয়েছেন।
গতকাল শুক্রবার সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় বাসন থানায় মামলা দায়ের করা হয়। নিহতের বড় ভাই বাদী হয়ে অজ্ঞাত ২০-২৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, নিহত আসাদুজ্জামান তুহিন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। তিনি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ভাটিপাড়া গ্রামের হাসান জামালের ছেলে। তুহিন পরিবার নিয়ে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় বাস করতেন।