কপিলমুনি (খুলনা) অফিস: “সিআইডি কর্মকর্তা অমিতাভের শাস্তির দাবিতে কপিলমুনিতে সংবাদ সম্মেলন” শিরোনামে দৈনিক গ্রামের কাগজ পত্রিকায় ২৯ ডিসেম্বর সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় ঘুষখোর
সিআইডি কর্মকর্তা অমিতাভের দোসর অভিযুক্ত বাদী পঙ্কজের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে। তিনি সি আই ডি কর্মকর্তা অমিতাভকে বাঁচাতে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরসহ সাংবাদিক মহলে
দৌড়ঝাঁপ শুরুর করেছন। জানাযায়, কপিলমুনির পার্শ^বর্তী উত্তর সলুয়া গ্রামের মৃতঃ গোষ্ঠ বিহারী কর্মকারের ছেলে পঙ্কজ কর্মকার তার আপন বড় ভাই সুকুমার চন্দ্র কর্মকার সহ আরও ২
জনের নামে পাইকগাছা বিজ্ঞ সিনিয়র ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৩০/১১/২২ তারিখে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। যার নং সি আর ১৩২৩/২২। এ মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে খুলনা
মেট্রো এন্ড জেলা সিআইডিথর উপ পুলিশ পরিদর্শক (নিঃ) অমিতাভ সন্যাসী (বিপি ৯১১৯২২৩১৯৫) দায়িত্ব প্রাপ্ত হন। মামলার ১নং বিবাদীর ছেলে পলাশ কর্মকারের অভিযোগ, তার পিতাসহ অন্য বিবাদীদের সাজা ভোগের ভয়ভীতি দেখিয়ে প্রতিবেদন পক্ষে দেয়ার কথা বলে ওই কর্মকর্তা ৪৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন। শুধু তাই নয়, ওই টাকাগুলো নেওয়ার কিছু দিন পর এস আই অমিতাভ সন্যাসী আরো ৩০ হাজার টাকা দাবী করেন। এমন অভিযোগে ২৮ ডিসেম্বর পলাশ
কর্মকার একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। বিভিন্ন জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ সম্মেলনের ওই খবর ফলাও করে ছাপা হওয়ায় পরসম্পদলোভী বাদী পংকজ কর্মকার বেসামাল হয়ে
পড়েছেন। তিনি ও তার ছেলে রামপ্রসাদ কর্মকার জনৈক চিহ্নিত এক দালালকে নিয়ে প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন মহলে দেনদরবার শুরু করেছেন । প্রকৃত ঘটনাটি আড়াল করে নানা কুটকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছেন। এমনকি ৩১ ডিসেম্বর কপিলমুনি প্রেসক্লাবে করা সংবাদ সম্মেলনে তারা নির্জলা মিথ্যাচার করেছেন। এদিকে পূর্বেও মত পঙ্কজ কর্মকার কপিলমুনি বাজারের লোহা পট্টিতে বসে দালালদের নিয়ে বিবাদীদের পরিবার ও তাদের
আত্মীয় স্বজনদের বিরুদ্ধে নতুন করে ষড়যন্ত্র করছে বলে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। নিহা সকলের কাছে দোয়া চেয়েছে।