সর্বশেষ :
(ফলোআপ):কুতুবদিয়ায় বাপ্পী হত্যা: ৯ জনের নামে মামলা মোরেলগঞ্জে সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যায়ে জার্মান সরকারের সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ প্রভাব খাটিয়ে পার পাওয়ার চেষ্টা ডাঃ মারুফার, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অনিশ্চিত… চিতলমারীতে ২০ দিনেও ব্যবস্থা হয়নি সিলগালা করা সেই মিমি ক্লিনিকের চলছে চিকিৎসা   ১৭ বছর পর বাগেরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী  উদযাপন, নেতাকর্মীদের মাঝে প্রাণচাঞ্চল্য  রাশিয়া এক সপ্তাহে ইউক্রেনের ১০ এলাকা দখলে নিল এজিয়ান সাগরে অভিবাসীদের নৌকাডুবি, নিহত ১৭ ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কুয়ালালামপুরে , গ্রেপ্তার ৫০ থাইল্যান্ডের সাবেক রানি সিরিকিতের জীবনাবসান ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিয়ে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:১৬ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

সামিট গ্রুপের ১৯১ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ বহাল

প্রতিনিধি: / ৫৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

গোপালগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ফারুক খানের ভাই সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান, পরিবার এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা ১৯১ হিসাবের ৪১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৬০ টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। রোববার বিচারপতি জে বি এম হাসানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মাহমুদুল আরেফিন স্বপন। সামিট গ্রুপের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। এর আগে গত ৯ মার্চ গোপালগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ফারুক খানের ভাই সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান, পরিবার এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা ১৯১ হিসাবের ৪১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৬০ টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, দুদকের পক্ষ থেকে সামিট গ্রুপ এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে ১৯১ হিসাবের ৪১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৬০ টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আবেদন করা হয়। আদালত তা মঞ্জুর করেন। দুদকের উপপরিচালক আলমগীর হোসেন এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধে চেয়ে আবেদন করেছিলেন। আবেদনে বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট সামিট গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগসহ ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানকালে তাদের নামে সঞ্চয়ী, এফডিআর ও অন্যান্য হিসাবগুলোর তথ্য পাওয়া যায়। এসব হিসাবে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা রয়েছে। যা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক। যেকোনো সময় এসব অর্থ উত্তোলনপূর্বক বিদেশে পাচার/গোপন করার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে মর্মে অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হয়। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে ১৯১টি ব্যাংক হিসাবে জমা ৪১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৬০ টাকা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ১৪ ধারা অনুযায়ী অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।


এই বিভাগের আরো খবর