সর্বশেষ :
লক্ষ্ণীপুরে বিএনপি নেতার ঘরে তালা দিয়ে আগুন: ঘুমন্ত শিশু নিহত, দগ্ধ ৩ ধর্ম নিয়ে কটূক্তির ঘটনায় হত্যা করে লাশ পোড়ানো, গ্রেপ্তার ৭ নিথর দেহে দেশে ফিরলেন ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষ বিদায় মানিক মিয়ায় ওসমান হাদির শেষ বিদায়, জানাজা ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা ওসমান হাদির মৃত্যুতে পালিত হচ্ছে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক অস্থির পরিস্থিতিতে শিল্পকলার সব আয়োজন বন্ধ ওসমান হাদির ময়নাতদন্ত সম্পন্ন, দুপুরে সংসদ ভবনে জানাজা লাঠি ভর দিয়ে চলা বৃদ্ধও আসামি:  মোরেলগঞ্জে হয়রানিমূলক মামলা  প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ  ও মানববন্ধন কুতুবদিয়ায় আলফা ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মৃত্যুদাবি পরিশোধ বাগেরহাটে হাদির হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে  বিক্ষোভ
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৯ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

ফুকুশিমার দূষিত মাটি দেখতে জাপানে জাতিসংঘের পরমাণু প্রধান

প্রতিনিধি: / ৯৪ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

বিদেশ : ২০১১ সালের ফুকুশিমা বিপর্যয়ে দূষিত বিপুল পরিমাণ মাটির সংরক্ষণাগার পরিদর্শন করতে জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থার প্রধান মঙ্গলবার জাপান পৌঁছেছেন। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) প্রধান রাফায়েল গ্রোসির এটি পঞ্চম সফর। জাতিসংঘ সংস্থাটি ফুকুশিমা দাইচি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ হওয়ার কয়েক দশক ধরে চলমান প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চেরনোবিল দুর্ঘটনার পর সবচেয়ে ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ে সুনামির আঘাতে ভেঙ্গে পড়ে। টোকিও থেকে এএফপি এই খবর জানিয়েছে। জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূলে ধ্বংসপ্রাপ্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের শ্রমিকরা গত সপ্তাহে কয়েক টন তেজস্ক্রিয় ধ্বংসাবশেষ রাখার জন্য জায়গা খালি করতে বর্জ্য জলের ট্যাঙ্কগুলো ভেঙ্গে ফেলা শুরু করেছে। আজ বুধবার গ্রোসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবেন এবং তাকে মাটির সংরক্ষণাগার দেখানো হবে। জাপান কর্তৃপক্ষ কীভাবে এসব ধ্বংসাবশেষ সংরক্ষণ করবে তিনি তা নির্ধারণ করে দিবেন। দুর্যোগের পর জীবানুমুক্তকরণ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বৃহত্তর ফুকুশিমা অঞ্চল থেকে প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ ঘনমিটার মাটি অপসারণ করা হয়েছিল এবং জৈব পদার্থ পোড়ানোর ফলে ৩ লক্ষ ঘনমিটার ছাই অপসারণ করা হয়েছিল। মাটিগুলো মোট ১৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অন্তর্র্বতীকালীন সংরক্ষণাগারে রাখা হচ্ছে। মাটির যেসব অংশে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা কম পাওয়া গেছে জাপান সেই মাটির ৭৫ শতাংশ পুনর্ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। যদি তা নিরাপদ বলে নিশ্চিত হওয়া যায়, তাহলে এটিকে রাস্তা ও রেলপথের জন্য বাঁধ নির্মাণের পাশাপাশি অন্যান্য প্রকল্পেও ব্যবহার করা যাবে। অবশিষ্ট মাটি ২০৪৫ সালের আগেই ফুকুশিমা অঞ্চলের বাইরে ফেলা হবে। জাপান সরকার জানিয়েছে, তারা এই বছরই বর্জ্য অপসারণের স্থানটি নিশ্চিত করবে এবং ফুকুশিমার আঞ্চলিক গভর্নর দ্রুত একটি পরিকল্পনা তৈরির জন্য তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বলে জানা গেছে।


এই বিভাগের আরো খবর