রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৪ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

বিব্রতকর পরিস্থিতে শেখ সাদী

প্রতিনিধি: / ১৩১ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৫

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা পরীমণির সঙ্গে অন্তর্জালে ‘ললনা’ খ্যাত গায়ক শেখ সাদীর প্রেমের গুঞ্জন ছড়িয়েছে। তাদের দু’জনকে বিভিন্ন জায়গাতে একসঙ্গে সময় কাটাতেও দেখা যাচ্ছে। বিষয়গুলো নিয়ে শেখ সাদী নিজের অবস্থান ইতোমধ্যেই পরিষ্কার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, পরীমণির সঙ্গে তার কোনো প্রেমের সম্পর্ক নেই। তবে দু’জনের পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তবুও জলঘোলা হচ্ছে। এমনকি সম্প্রতি আদালতে পরীমণির একটি মামলায় জামিনদার হওয়ার পর থেকে তরুণ এই গায়ক নতুনভাবে আলোচনায় রয়েছেন। যে কারণে বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতে পড়েছেন বলে জানালেন শেখ সাদী। গত বুধবার বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় শেখ সাদী বলেছেন, আমার যত সাংবাদিক ভাই-বোন আছেন, অনুরোধ করছি আপনারা মনগড়া নিউজ বানাবেন না। শেখ সাদী তার এই ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কোনো ধরনের মন্তব্য করতে চান না। তিনি বললেন, ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নিয়ে আমি মন্তব্য করতে চাচ্ছি না। সুতরাং এটা নিয়ে জোর করে ইস্যু ক্রিয়েট করবেন না। শেখ সাদী বলেন, অনেক সাংবাদিকের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে পরিচয় রয়েছে, তাদের সঙ্গে নরমাল কনভার্সেশন করায় সেগুলো ভুল ব্যাখ্যা আসছে। তিনি বলেন, প্লিজ আপনারা এটা না করলে আমার ভালো হবে। এই বিষয় যেসব কথা হচ্ছে এতে আমি ব্যক্তিগতভাবে ইতস্ততবোধ করছি। দেশে আরও গুরুত্বপূর্ণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে, নিউজ করলে সেইসব বিষয়ে করা উচিত। পরীমণির সঙ্গে পরিচয়ের বিষয়টি ব্যাখ্যা করে শেখ সাদী বলেন, একই অঙ্গনে দীর্ঘদিন কাজ করার ফলে পরীমণির সঙ্গে আগেই পরিচয় ছিল। পেশাগত কারণে তার সঙ্গে আমার পরিচয়। মাঝেমধ্যে দেখা ও কথাবার্তাও হয়; এটা নিয়ে বেশিকিছু বলার তো কিছু দেখি না। অন্যদিকে শেখ সাদীর জামিনদার হওয়া প্রসঙ্গে পরীমণি বলেন, ‘হঠাৎ করে আমি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম বলে গতকাল আদালতে যেতে পারিনি। যখন শুনলাম, আমার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। খবরটি যখন গণমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে, তখন আমার শুভাকাঙ্ক্ষী ও শুভানুধ্যায়ীরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এমন পরিস্থিতিতে আমার বন্ধুবান্ধবেরা আমাকে সাহস জুগিয়েছে। শেখ সাদীও আমার সহকর্মী। তার সঙ্গেও গতকাল কথা হয়। আজ আদালতে শুনানির সময় সে ছিল। জামিন পাওয়ার পর আইনজীবী জামিনদারের পাশাপাশি স্থানীয় একজন জামিনদারের প্রয়োজন হয়। শেখ সাদী তখন জামিননামায় স্বাক্ষর করে।’


এই বিভাগের আরো খবর