বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...
/ সাহিত্য
পল মুয়াদ্দিব তালহার জীবনে কোনো কিছু হঠাৎ আসে না। তার জীবন ছিল ঢেউহীন পুকুরের মতোÑএকঘেয়ে, নিশ্চুপ। সে ছিল চুপচাপ, বইপ্রেমিক, আকাশ দেখতে ভালোবাসত, কিন্তু বন্ধুদের আড্ডা, খেলা কিংবা প্রাণবন্ত জীবনের আরো....
মোশতাক আল মেহেদী এখন এখানে সাদা কালো খুব মাখামাখি জানি না কখন রোদে ফর্সা হবে পুরণো ধাঁচেই মাঝেমধ্যে বলি অসুখে পেয়েছে নাকি সেটাই আসলে সুখ! এসব কথার পিছনে অনেক কথা
জিয়া সাঈদ যেতে যেতে সামনের সারি ফাঁকা হতে থাকে পাশ থেকেও হঠাৎ কেউ পড়ে যায় খাদে সঙ্গীসাথী কাঁদে বিমূঢ় বিথান থাকে কিছুদিন তারপর দায় দাবি, পৃথিবীর পুনঃ পুনঃ ডাকে আবারো
মোশতাক আল মেহেদী ধূলা নিয়ে খেলা করে বায়ু তাকে ছোটবেলা মনে করে দেখি আঁকিবুকি ছায়া এলোমেলো বালক বালিকা সব চখা চখি! কত নাম বুকে রাখে মাটি ছেলেবেলা মেয়েবেলা সব বিকেলের
জিয়া সাঈদ নিজ্ঝুমে মৃত্যু এসে শুয়েছিল পাশে জেগে উঠে আর তাকে দেখছি না আলো বুঝি সহ্য হয় না তার শুধু অন্ধকার শুধু
মাহফুজ রেজা নিয়ামতের এই মাসে পূণ্যের ডালা পূর্ণ কর, গরীব দুঃখীর কথা ভাবিস নিজের ভাবিস অতঃপর। পাপের বোঝা হবে খালি (যারা) সদায় থাকে উপবাস, ওদের জন্য কিছু করিস করিস নে
মোশতাক আল মেহেদী সব মনে আছে সুলেখা কালিতে লেখা জীবনের প্রথম অক্ষর, ভাসমান কর্কিনা মাছের সাথে প্রথম সাঁতার, তারপরে যুগল পাহাড়, অবশেষে নদী আর
সন্তোষ ঢালী ঘেউ ঘেউ ঘেউ, মিয়াঁও মিয়াঁও মিয়াঁও, কিঁউ কিঁউ কিঁউ কিচ্ কিচ্ চক্ এরকম ডাকাডাকির শব্দ। ডাক্তারের চেম্বারের সামনে বসে বেশ কয়েকজন রোগী, রোগীর সঙ্গী। অপেক্ষমাণ। সকলের সঙ্গেই শিশু