বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:১১ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...
/ সাহিত্য
মাহফুজ রেজা ত্যাগ করে গাড়ী বাড়ি ত্যাগ করে দাড়ি, ত্যাগ করে পদ পদবী ত্যাগ করে নারী। ত্যাগ করে সুখ বিলাস আরাম আয়েস, ত্যাগ করে সুপ্ত মনের কত না খায়েশ। নেতা আরো....
হায়াৎ মামুদ ১. ‘সংখ্যাগরিষ্ঠের দৌরাত্ম্যে’ বা এ-জাতীয় কোনো ভাবনা বোঝাতে কোনো নৃবিজ্ঞানী বা সমাজবিজ্ঞানী কোনো টার্মিনোলজি ব্যবহার করেছেন কিনা আমার জানা নেই। মাথাগুনতি সংখ্যার আধিক্য কিংবা অল্পসংখ্যকেরও হাতে অস্ত্রের আধিক্য
জিয়া সাঈদ শৃঙ্গ থেকে তোমার চোখ, আহরণ ঝোঁক সরাতে বলি না হে আত্মজ শুধু উৎসের ঋণ, ঋদ্ধিপর্ব স্মরণে রাখতে বলি সেই যে বহু বিকেল সন্ধ্যায় গমগমে গঞ্জে ঘাটে পয়মন্ত পলিতে
জিয়া সাঈদ ভস্ম থেকে উঠে আবার ফিনিক্সের গল্প বলবে এ-শহর এই যে ভাঙ্গা ভাঙ্গা ফটক এখানে ওখানে ছাই সারি সারি গাড়ির কঙ্কাল বিক্ষত স্টেশন স্থাপনা – কোথাও কোনো ধ্বংসের চিহ্ন
খেতে বসে ভাতের থালায় মাঝে মধ্যেই চুল পাওয়াটা আমার অভ্যাস হয়ে গেছে। যেদিন খেতে বসে ভাতের থালায় কালো চুলের বদলে একটা সাদা চুল পেলাম কয়েক মুহূর্তের জন্য আমি হতবাক হয়ে
রেজাউল করিম রোমেল আষাঢ় মাসে বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর বৃষ্টি পড়ে, ঝর-ঝর-ঝর কল কলিয়ে বৃষ্টি পড়ে। নদীর ঘাটে, খালে বিলে, শহর পথে, গ্রামের পথে বৃষ্টি পড়ে। টিনের চালে ঝন ঝনিয়ে
মাহফুজ রেজা ঘুষ তাও কিস্তিতে কি যমানা এলো রে, ধরা পরে একুল টা এক্কেবারে গেলো রে। ও কুলে তে কি হবে? জানে তাহা মওলা, কোন ভূতে পেয়েছিলো সব কিছু
জিয়া সাঈদ ঘুম ভেঙে গেলে ঘুম আসে না আর আগের মতো ক্ষয়কাল এসে ছেঁকে ধরে খেদ খুঁত ভ্রান্তিগুলি ফুঁড়ে ফুঁড়ে ওঠে অন্ধকারে তবু প্রতিরাত্রেই আবার আরেকটি ভোর, আরো একটি ধুম