সর্বশেষ :
তোপের মুখে অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ভোট চালু রাখার আহ্বান জানালেন তানজিয়া জামান মিথিলা অক্টোবরে সড়কে ৪২৩ প্রাণহানি, বিআরটিএর পরিসংখ্যানে বেড়েছে উদ্বেগ ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেবেন প্রায় ১২ কোটি ৭৭ লাখ নাগরিক রাজধানীতে প্রতি মাসে গড়ে ২০ হত্যা: ডিএমপি বাংলাদেশে শ্রম আইন সংশোধনে গেজেট জারি, ট্রেড ইউনিয়নে নতুন বিধান সংকটে থাকা ৫ ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে আইনি চ্যালেঞ্জ, হাইকোর্টে রিট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়ে পাইকগাছায় বিএনপির মিছিল ও মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা  শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে বাগেরহাটে মিস্টি বিতরণ বিমান প্রতিরক্ষা সহায়তা চাইতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

ভারতের শীর্ষ এক শতাংশ ধনীর সম্পদ বেড়েছে ৬২ শতাংশ

প্রতিনিধি: / ২৩ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫

বিদেশ : ২০০০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ভারতের শীর্ষ এক শতাংশ ধনী জনগোষ্ঠীর সম্পদ বেড়েছে ৬২ শতাংশ। দক্ষিণ আফ্রিকার জি২০ প্রেসিডেন্সির নির্দেশে তৈরি করা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ জোসেফ স্টিগলিটজের নেতৃত্বে করা গবেষণায় সতর্ক করা হয়েছে যে, বৈশ্বিক বৈষম্য এখন জরুরি অবস্থার পর্যায়ে পৌঁছেছে, যা গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও জলবায়ু অগ্রগতির জন্য হুমকি। জি-২০ গ্লোবাল ইনইকুয়ালিটি বিষয়ক স্বাধীন বিশেষজ্ঞ কমিটি জানিয়েছে, ২০০০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্বের শীর্ষ ১ শতাংশ জনগোষ্ঠী মোট নতুন সৃষ্ট সম্পদের ৪১ শতাংশ দখল করেছে। আর নিচের ৫০ শতাংশ জনগোষ্ঠী পেয়েছে মাত্র ১ শতাংশ। প্রতিবেদনে বলা হয়, কিছু জনবহুল দেশ—যেমন চীন ও ভারত—এর মাথাপিছু আয় বেড়ে যাওয়ায় দেশগুলোর মধ্যে আয় বৈষম্য কিছুটা কমেছে। তবে দেশের অভ্যন্তরীণ বৈষম্য বরং বেড়েছে। প্রতিবেদনটি বলেছে, ভারতে ২০০০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশ জনগোষ্ঠীর সম্পদ বেড়েছে ৬২ শতাংশ। চীনে এই হার ৫৪ শতাংশ। গবেষকরা বলেছেন, চরম বৈষম্য কোনো অনিবার্য বিষয় নয়—এটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ফল এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তা বদলানো সম্ভব। এ ক্ষেত্রে জি-২০ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বৈষম্য পর্যবেক্ষণে নতুন প্যানেলের প্রস্তাব
প্রতিবেদনে একটি আন্তর্জাতিক বৈষম্য পর্যবেক্ষণ প্যানেল গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যা জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আইপিসিসি-র মতো কাজ করবে। এই সংস্থা বৈষম্যের বৈশ্বিক প্রবণতা পর্যবেক্ষণ করবে এবং সরকারগুলোকে নীতিনির্ধারণে সহায়তা করবে। সূত্র: দ্য হিন্দু


এই বিভাগের আরো খবর