সর্বশেষ :
অক্টোবরে সড়কে ৪২৩ প্রাণহানি, বিআরটিএর পরিসংখ্যানে বেড়েছে উদ্বেগ ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেবেন প্রায় ১২ কোটি ৭৭ লাখ নাগরিক রাজধানীতে প্রতি মাসে গড়ে ২০ হত্যা: ডিএমপি বাংলাদেশে শ্রম আইন সংশোধনে গেজেট জারি, ট্রেড ইউনিয়নে নতুন বিধান সংকটে থাকা ৫ ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে আইনি চ্যালেঞ্জ, হাইকোর্টে রিট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়ে পাইকগাছায় বিএনপির মিছিল ও মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা  শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে বাগেরহাটে মিস্টি বিতরণ বিমান প্রতিরক্ষা সহায়তা চাইতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি চীনের এক বক্তব্যে জাপানের পর্যটন খাতে শেয়ারে দরপতন ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহত কমপক্ষে ১৮, নিখোঁজ অনেক
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৫১ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

সুদানে মা-বাবার সামনে মেরে ফেলা হয়েছে সন্তানদের

প্রতিনিধি: / ৬৪ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৫

সুদানে প্যারামিলিটারি র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) ভয়াবহতার তথ্য ধীরে ধীরে সামনে আসছে। দেশটির দারফুর অঞ্চলের এল-ফাশার শহরে যেন নৃশংসতা তারা চালিয়েছে সেগুলোর বর্ণনা দিচ্ছেন বেঁচে আসা মানুষ। জানা গেছে, আরএসএফের ফাইটাররা মা-বাবার কাছ থেকে সন্তানদের ছিনিয়ে নিয়ে হত্যা করেছে। অনেককে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এসব বাবা-মা জানেন না তাদের সন্তান বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে। জাহরা নামে এক মা গত পরশুদিন এল-ফাশার থেকে পালিয়ে নিকটস্থ তাওইলা শহরে এসেছেন। তার ছেলেকেও নিয়ে গেছে আরএসএফ। তিনি বলেছন, “আমি জানি না আমার ছেলে মোহাম্মদ বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে। তারা সব ছেলেদের নিয়ে গেছে। গারনি শহরের কাছে আসার পর আরএসএফ আমার ১৬ ও ২০ বছর বয়সীকে ছেলেদের আটক করে। তাদের কাছে ছেলেদের ভিক্ষা চাই। কিন্তু তারা আমার ২০ বছর বয়সী ছেলেকে ছাড়েনি। তাকে নিয়ে গেছে।” অ্যাডাম নামে আরেক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তার সামনেই তার ১৭ ও ২১ বছর বয়সী ছেলেকে হত্যা করা হয়। তিনি বলেন, “আমার ছেলেরা নাকি সেনাবাহিনীর হয়ে লড়াই করেছে। এ অভিযোগ করে আমার সামনে তাদের লাঠি দিয়ে অনেক মারধর করা হয়।” এরপর তিনি যখন গারনি শহরে আসেন তখন আরএসএফ তাকে আবারও আটক করে। ওই সময় তার জামায় ছেলেদের রক্ত লেগেছিল। রক্ত দেখে তারা অভিযোগ করে অ্যাডামও সেনাবাহিনীর সদস্য। এরপর কয়েক ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। গত সপ্তাহে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে এল-ফাশার শহর দখল করে আরএসএফের ফাইটাররা। এরপর ওই শহর থেকে অন্তত ৬৫ হাজার মানুষ পালিয়ে গেছেন। আরএসএফ শহরটি দখলের আগে সেখানে ২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ থাকতেন।


এই বিভাগের আরো খবর