সর্বশেষ :
ফলোআপ: পাইকগাছায় কোটিপতির ভবন রক্ষায় সড়ক সরলীকরণ না হয়ে হচ্ছে বাঁকা: নকশা পরিবর্তন ও মাদ্রাসা রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন পাইকগাছায় আমন ধানের ফলন ভাল হলেও ধানের মূল্য কম হওয়ায় কৃষক হতাশ ডেইলি স্টার অফিসে হামলা-ভাংচুর করে অগ্নিসংযোগ প্রথম আলোর প্রধান কার্যালয় ভাংচুর করে নথিতে আগুন দিলো বিক্ষুদ্ধ জনতা হাদি হত্যার প্রতিবাদে ছাত্র-জনতার শাহবাগ অবরোধ চট্টগ্রামে রাতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনে হামলা, আটক ৮ ছায়ানটের ভেতরে পোড়া বই আর ভাঙা বাদ্যযন্ত্র, বাইরে কড়া পুলিশ পাহারা আজ সন্ধ্যায় দেশে আসবে শহীদ ওসমান হাদির মরদেহ, জানাজা শনিবার জব্দ রুশ সম্পদ ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়ে শীর্ষ সম্মেলনে ইইউ নেতারা লুকানো কারখানায় ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন বাড়াচ্ছে ইউক্রেন
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

সুদানে মা-বাবার সামনে মেরে ফেলা হয়েছে সন্তানদের

প্রতিনিধি: / ৯৩ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৫

সুদানে প্যারামিলিটারি র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) ভয়াবহতার তথ্য ধীরে ধীরে সামনে আসছে। দেশটির দারফুর অঞ্চলের এল-ফাশার শহরে যেন নৃশংসতা তারা চালিয়েছে সেগুলোর বর্ণনা দিচ্ছেন বেঁচে আসা মানুষ। জানা গেছে, আরএসএফের ফাইটাররা মা-বাবার কাছ থেকে সন্তানদের ছিনিয়ে নিয়ে হত্যা করেছে। অনেককে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এসব বাবা-মা জানেন না তাদের সন্তান বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে। জাহরা নামে এক মা গত পরশুদিন এল-ফাশার থেকে পালিয়ে নিকটস্থ তাওইলা শহরে এসেছেন। তার ছেলেকেও নিয়ে গেছে আরএসএফ। তিনি বলেছন, “আমি জানি না আমার ছেলে মোহাম্মদ বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে। তারা সব ছেলেদের নিয়ে গেছে। গারনি শহরের কাছে আসার পর আরএসএফ আমার ১৬ ও ২০ বছর বয়সীকে ছেলেদের আটক করে। তাদের কাছে ছেলেদের ভিক্ষা চাই। কিন্তু তারা আমার ২০ বছর বয়সী ছেলেকে ছাড়েনি। তাকে নিয়ে গেছে।” অ্যাডাম নামে আরেক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তার সামনেই তার ১৭ ও ২১ বছর বয়সী ছেলেকে হত্যা করা হয়। তিনি বলেন, “আমার ছেলেরা নাকি সেনাবাহিনীর হয়ে লড়াই করেছে। এ অভিযোগ করে আমার সামনে তাদের লাঠি দিয়ে অনেক মারধর করা হয়।” এরপর তিনি যখন গারনি শহরে আসেন তখন আরএসএফ তাকে আবারও আটক করে। ওই সময় তার জামায় ছেলেদের রক্ত লেগেছিল। রক্ত দেখে তারা অভিযোগ করে অ্যাডামও সেনাবাহিনীর সদস্য। এরপর কয়েক ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। গত সপ্তাহে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে এল-ফাশার শহর দখল করে আরএসএফের ফাইটাররা। এরপর ওই শহর থেকে অন্তত ৬৫ হাজার মানুষ পালিয়ে গেছেন। আরএসএফ শহরটি দখলের আগে সেখানে ২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ থাকতেন।


এই বিভাগের আরো খবর