রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...
/ ধর্ম
ইরশাদ হয়েছে, ‘বলুন! আমি তোমাদের কাছে এর জন্য কোনো প্রতিদান চাই না। তবে যার ইচ্ছে সে তার প্রতিপালকের পথ অবলম্বন করুক।’ (সুরা : ফোরকান, আয়াত : ৫৭) চিরঞ্জীব আল্লাহর ওপর আরো....
মানুষের স্বভাব হলো, তারা কোনো স্বপ্ন দেখলে প্রিয়জনের কাছে তা বলে বেড়ায়। আবার অনেকে অন্যান্যের খুশি করার জন্য বানিয়ে বানিয়ে স্বপ্ন বর্ণনা করে। অথচ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সবচেয়ে বড় মিথ্যা
ইসলাম-পূর্ব জাহেলি যুগেও আরব সমাজেও কারাগারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। তাই হিরার শাসকরা মুনাজিরাদের সময় ইরাকে বেশ কয়েকটি কারাগার তৈরি করে। ইসলাম আগমনের পর কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে অপরাধের শাস্তির বিধান
সমাজের সম্মানিত মানুষদের মধ্যে শিক্ষকরা অন্যতম। কেননা শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। এই মেরুদণ্ড দণ্ডায়মান রাখার কাজটি শিক্ষকরাই করে থাকেন। তাঁরা আমাদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করেন। আমাদের জীবন আলোকিত করেন। তাঁদের একেক ফোঁটা
কাব বিন মালিক (রা.) নিজের সম্পর্কে বর্ণনা করেন, তাবুক যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করার পর আল্লাহ যখন তাঁকে ক্ষমা করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ফজরের নামাজের সময় আমাদের ক্ষমা লাভের ঘোষণা দেন। তখন
পরিবারে নতুন অতিথি আসার সংবাদ শুনলেই আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ ছেলে সন্তানই কামনা করে। এমনকি গর্ভের সন্তান মেয়ে জানলে অনেকেই গর্ভপাতের সিদ্ধান্তও নেন। কারণ, তারা মনে করেন, ছেলেরা বংশরক্ষা
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহতায়ালা বলেছেন, আল্লাহর ভয়ে ভীত হওয়ার ব্যাপারে। সুরা মুমিনুন এর ৫৭ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, (তারাই কল্যাণের পথে অগ্রগামী) যারা তাদের প্রতিপালকের ভয়ে ভীত। এছাড়া একই সুরার
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উম্মতের জন্য জান্নাতে যাওয়ার অনেক আমলের বর্ণনা দিয়েছেন। এসব আমল বান্দার অপরাধ ও পাপ থেকে মুক্ত থাকার মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া সুনিশ্চিত। এর মধ্যে ৫টি