• রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০২:৩৬
সর্বশেষ :
সুন্দরবনের ড্রেনের সিলা এলাকায় আগুন পাইকগাছা মৎস্য আড়ৎদারী সমবায় সমিতির ২৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত পাইকগাছা বাজারের তৃষ্ণার্ত মানুষের জন্য শীতল শরবত পানির ব্যবস্থা করলেন শুকুরুজ্জামান হামাসের প্রতিনিধিদল কায়রো সফরে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে দমন-পীড়নে দুর্বল হয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীদের যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ গ্রামে ঢুকে বন্দুক হামলা, নাইজেরিয়ায় ২৫ বাসিন্দা নিহত পাকিস্তানে ‘সবচেয়ে আর্দ্র এপ্রিল’ রেকর্ড ৬৩ বছরের মধ্যে কঙ্গোতে জোড়া বোমা বিস্ফোরণে ডিআর শিশুসহ নিহত ১২ কানাডায় তিন ভারতীয় গ্রেপ্তার নিজ্জার হত্যার অভিযোগে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিটের দাম দ্বিগুণ হলো

৪৫ টাকা কেজি দরে চাল কিনবে সরকার

প্রতিনিধি: / ৭ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪

অর্থনীতি: আসন্ন বোরো মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ১৭ লাখ টন ধান ও চাল কিনবে সরকার। এর মধ্যে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সেদ্ধ চাল ও এক লাখ টন আতপ চাল কেনা হবে। প্রতি কেজি ধানের সংগ্রহ মূল্য ৩২ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৫ টাকা এবং আতপ চাল ৪৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার সচিবালয়ে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সভাপতিত্বে সভায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, কৃষিমন্ত্রী মো. আবদুস শহীদ, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। গত রোববার সভায় ধানের পাশাপাশি ৩৪ টাকা দরে ৫০ হাজার টন গম কেনারও সিদ্ধান্ত হয়েছে। সভা শেষে খাদ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আগামী ৭ মে থেকে ধান-চাল কেনা শুরু হবে। আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এ সংগ্রহ অভিযান চলবে। তিনি বলেন, বোরো ধান ও চালের উৎপাদন খরচ বাড়ায় গত বছরের থেকে এবার সংগ্রহ মূল্য বাড়ানো হয়েছে। এতে কৃষক একটু উৎসাহিত হবে। না হয় কৃষক অন্য শস্যে চলে যাবে। কিন্তু আমাদের চালের প্রয়োজন। উল্লেখ্য, গত বছর প্রতি কেজি ধান ৩০ টাকা ও চাল ৪৪ টাকা দরে কেনা হয়েছিল। এক প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে ধান যদি ৫ লাখ টনের বেশি কেনা যায় সেটা কেনা হবে। কৃষকের সুবিধার্থে আরও ধান আমরা কিনব। বর্তমানে সরকারি গুদামে ১২ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে বলে জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখ থেকে চালের বস্তায় ধানের জাতের নাম ও মিলগেট মূল্য লেখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ইতোমধ্যে সেটি বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে মিটিং করেছি, জেলা প্রশাসকরা মিলারদের সঙ্গে মিটিং করেছে। তারপরও যদি বাস্তবায়ন না হয়, আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com