• রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:০৯
সর্বশেষ :
আইসিসির টেস্ট টিম অব দ্য ইয়ার ২০২৪ ঘোষণা, নেই বাংলাদেশ, পাকিস্তানের কেউই জিম্বাবুয়ের টেস্ট স্কয়াডে দুই নতুন মুখ, নেই সিকান্দার রাজা সিটির দুঃসময়ে এসি মিলানে যোগ দিলেন কাইল ওয়াকার ২০২৪ আইসিসি টি-টোয়েন্টি টিম অব দ্য ইয়ার ঘোষণা, নেই বাংলাদেশের কেউ বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে কঠিন চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে বাংলাদেশের জন্য অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নতুন রানি ম্যাডিসন কিস বাহিরদিয়া গারে হেরা নূরানী ও হাফেজীয়া মাদ্রাসার সদস্য সম্মেলন ও নতুন ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধন  জার্মান নাগরিকের সমুদ্রের নিচে ১২০ দিন অবস্থান করে বিশ্ব রেকর্ড হামাস চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিলো বায়ুদূষণে বন্ধ হয়ে গেল ব্যাংককের ৩৫২ স্কুল

রুপাঞ্জনা বাংলাদেশে মাকে নিয়ে আসতে চান

প্রতিনিধি: / ৩৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

বিনোদন: টালিউড অভিনেত্রী রুপাঞ্জনার সঙ্গে বাংলাদেশের রয়েছে বিশেষ আত্মীয়তা। অভিনেত্রীর নানু বাড়ি ঢাকার আরমানিটোলায়। এখানে প্রায় ৯০০ বিঘার ওপর জমি ছিল তাদের। কিন্তু দেশভাগের সময় ভিটে মাটি ছেড়ে ওপার বাংলায় চলে যায় রূপাঞ্জনার পরিবার। আনন্দবাজারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কলকাতায় চলে গেলেও এখনও বাংলাদেশের জন্য মন কাঁদে রুপাঞ্জনার মা শুক্লা রায় মিত্রের। তাই মৃত্যুর আগে অন্তত একবার নিজ ভিটা চোখে দেখে যেতে চান তিনি। আর মায়ের সেই ইচ্ছে পূরণ করতেই তাকে নিয়ে বাংলাদেশে আসতে চান রুপাঞ্জনা। এজন্য সাহায্যও চেয়েছেন এই অভিনেত্রী। আনন্দবাজার অনলাইনকে রূপাঞ্জনা বলেন, গত কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশে যেতে চাচ্ছিলেন মা। কিন্তু সেভাবে বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামানো হয়নি। তাই মা নিজে থেকে বাংলাদেশে ‘বঙ্গভিটা’গ্রæপের সঙ্গে যোগযোগ করেন। মাত্র দু’দিনের মধ্যে দারুণ সাড়া পেয়েছি আমরা। মা যে বাড়িটার খোঁজ করছিল, তার বেশ কিছু ছবি ইতোমধ্যেই হাতে এসেছে আমাদের। রুপাঞ্জনার মা বাংলাদেশের ‘বঙ্গভিটা’ গ্রæপে সাহায্য চেয়ে পোস্ট করলে সেই গ্রæপের অ্যাডমিন সাইফুল ইসলাম ওই সম্পত্তি খুঁজে বের করে তার ছবি দেখাতে চেষ্টা করেন। মূলত তিনিই স্বেচ্ছায় ভিটা ছেড়ে ওপারে চলে যাওয়া মানুষগুলোকে পুরনো ভিটার স্মৃতি ফিরিয়ে দিতে সাহায্য করেন। অভিনেত্রী বলেন, সাইফুল তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। এমনকি ফেসবুক পোস্টে বহু স্থানীয় মানুষ সম্ভাব্য ভিটার ছবি দিয়েছেন। কিন্তু সেগুলি খতিয়ে না দেখে এখনই কোনো মন্তব্য করতে চান না তিনি। বর্তমানে দুই দেশের পরিস্থিতিই খুব একটা ভালো না। তাই বেশি তাড়াহুড়া করছি না। ওই দেশের সব খবর আমরা জানি না। সব খবর আমাদের কাছেও আসে না। তাই আমি চাইব, যদি সে দেশের সরকার আমাদের সাহায্য করেন তাহলে ইচ্ছে রয়েছে মাকে নিয়ে ডিসেম্বর মাস নাগাদ বাংলাদেশ যাওয়ার। যদি তখন সম্ভব না হয়, তাহলে পরিস্থিতি এলে নতুন বছরেই না হয় যাব।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com