• শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১০:৪২
সর্বশেষ :
ফকিরহাটে ফেরদাউস আলমের আর্থিক সহযোগীতায় ১৪৬ দরিদ্র পরিবার পেল ২৫ কেজি করে চাল  শরীয়তপুরে দুই কাপড় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, তিন পুলিশ সদস্যসহ আটক ৪ তামিম ইকবাল হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাসায় ফিরলেন যুগ্ম-সচিব পদে পদোন্নতি ঘিরে প্রশাসনে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্প পার্বত্য চট্টগ্রামে নাশকতায় বন্ধ রবির অর্ধশতাধিক মোবাইল টাওয়ার প্রধান উপদেষ্টা শান্তি প্রতিষ্ঠায় চীনের জোরালো ভূমিকা চান নারী সুরক্ষায় রাজধানীর ৮ থানায় ‘হেল্প অ্যাপ’ চালু বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর ফকিরহাটে মানসা কালি মন্দিরে ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠিত

ফারুকী কোটা আন্দোলন নিয়ে দেওয়া পোস্ট সরিয়ে ফেললেন

প্রতিনিধি: / ৬৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ৮ জুলাই, ২০২৪

বিনোদন: নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীও সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল দাবির আন্দোলনে শরিক হয়েছেন। কয়েকদিনের চলমান এ আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে পোস্টও দিয়েছিলেন তিনি। সোমবার ফারুকী তার ফেসবুকপোস্টে আন্দোলনে অংশ নেওয়া সবাইকে লাল সালাম জানিয়েছিলেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই পোস্টটি আর ফেসবুকে দেখা যাচ্ছে না। ধারণা করা হচ্ছে, বিতর্ক এড়াতেই পোস্টটি মুছে দিয়েছেন তিনি। তবে ইতোমধ্যেই ফারুকীর পোস্টটির স্কিনশট ভাইরাল হয়ে গেছে। ফারুকী পোস্টে লিখেছিলেন, ‘ঢালাও কোটার নামে মেধাহীন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে উৎসাহ দেওয়া বন্ধ হোক। সমাজের অনগ্রসরদের জন্য ১০ ভাগ কোটা থাকতে পারে। তার জন্য ৫৬ ভাগ?’ আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে ফারুকী আরও লেখেন, ‘এই আন্দোলনে যারা আছো, তাদের সবার জন্য লাল সালাম। নিজের সুস্থতার জন্য অনলাইনে খুব বেশি থাকি না। সকল উত্তেজনা থেকে দূরে থাকার চেষ্টায় আছি। কিন্তু এই কথাগুলা না বললে ইতিহাসের কাছে অপরাধী থেকে যাবো। আমার মেয়েরা যখন বড় হবে, বলবে, বাবা যখন এইরকম একটা ব্যবস্থা করা হয়, তখন তোমরা কী করছিলে?’ সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা ছিল। এই কোটা সংস্কারের দাবিতে ২০১৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বড় ছাত্র আন্দোলন হয়। সেই আন্দোলনের মুখে ওই বছরের ৪ অক্টোবর সব ধরনের কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এর ফলে সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি বাতিল হয়ে যায়। তবে ২০২১ সালে সেই পরিপত্রের মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের অংশটিকে চ্যালেঞ্জ করে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উচ্চ আদালতে রিট করেন। সেই রিটের শুনানি শেষে গত ৫ জুন পরিপত্রের ওই অংশ অবৈধ ঘোষণা করেন আদালত। ফলে কোটা বহাল হয়ে যায়। এতে ক্ষুব্ধ হন শিক্ষার্থীরা। কোটা বাতিলের দাবিতে আবার রাস্তায় নামেন তারা। ঈদুল আজহার আগে কয়েক দিন বিক্ষোভের পর দাবি মানতে সরকারকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে (আলটিমেটাম) দেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে ১ জুলাই থেকে জোর আন্দোলন শুরু করেছেন তারা।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com